বাংলা সাহিত্যের সেরা ১০০ বইয়ের তালিকা করা প্রায় অসম্ভব। কারণ ভাষায় রয়েছে অনেক জনপ্রিয় লেখক এবং তাদের অসংখ্য অনবদ্য সৃষ্টি গল্প, উপন্যাস, ভ্রমণ কাহিনী। তাদের মধ্য থেকে সর্বাধিক জনপ্রিয় ১০০ টি বইয়ের তালিকা নিচে দেওয়া হলো:
১। হাজার বছর ধরে- জহির রায়হান
২। চোখের বালি- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৩। চিলেকোঠার সেপাই – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
৪। দূরবীন – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৫। পথের পাচালি- বিভূতিভূষণ
৬। নিষিদ্ধ লোবান- সৈয়দ সামছুল হক
৭।ট্রিলজি ( সেই সময়, প্রথম আলো, পুর্ব পশ্চিম) – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।
৮। সূর্য দীঘল বাড়ি – আবু ইসহাক
৯। গঙ্গা – সমরেশ বসু
১০। জীবন আমার বোন লেখক- মাহমুদুল হক
১১। মাইকেল মধ্যসুদন দত্ত – কৃষ্ণকুমারী
১২। সাতকাহন – সমরেশ মজুমদার
১৩। দীনবন্ধু মিত্র – নীল দর্পন
১৪। কড়ি দিয়ে কিনলাম – বিমল মিত্র
১৫। রক্তাক্ত প্রান্তর – মুনীর চৌধুরী
১৬। দুর্গেশ নন্দিনী – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৭। সুবচন নির্বসনে – আবদুল্লাহ আল মামুন
১৮। জননী — শওকত ওসমান
১৯। যে জলে আগুন জ্বলে – হেলাল হাফিজ
২০। রাজবন্দীর জবানবন্দী – কাজী নজরুল ইসলাম
২১। দেয়াল – হুমায়ূন আহমেদ
২২। গর্ভধারিণী – সমরেশ মজুমদার
২৩। লোটাকম্বল- সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
২৪। পুতুলনাচের ইতিকথা – মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
২৫। পথের দাবি – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
২৬। জোৎস্না ও জননীর গল্প- হুমায়ুন আহমেদ
২৭। গাভী বিত্তান্ত – আহমদ ছফা
২৮। ঝিলাম নদীর দেশ-বুলবুল সারওয়ার
২৯। দিপু নাম্বার টু – জাফর ইকবাল
৩০। অপরাজিত – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
৩১। কবি – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
৩২। শেষের কবিতা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৩৩। ছাড়পত্র – সুকান্ত ভট্টাচার্য
৩৪। ন হন্যতে – মৈত্রেয়ী দেবী
৩৫। শাপমোচন – ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায়
৩৬। নকশীকাঁথার মাঠ। – জসীমউদ্দীন
৩৭। ক্রিতদাসের হাসি -শওকত ওসমান
৩৮। বিষাদসিন্ধু – মীর মোশাররফ হোসেন
৩৯। শাম্ব – সমরেশ বসু
৪০। লাল সালু – সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ
৪১। রাইফেল রোটি আওরাত-আনোয়ার পাশা
৪২। হাঙর নদী গ্রেনেড – সেলিনা হোসেন
৪৩। চাঁদের অমাবস্যা – সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
৪৪। মৃত্যুক্ষুধা – কাজী নজরুল ইসলাম
৪৫। সুলতানার স্বপ্ন – বেগম রোকেয়া
৪৬। দেশে বিদেশে- সৈয়দ মুজতবা আলী
৪৭। মাধুকরী – বুদ্ধদেব গুহ
৪৮। প্রমথ চৌধুরী – তেল নুন লকড়ি
৪৯। ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইল -হুমায়ূন আজাদ
৫০। বরফ গলা নদী – জহির রায়হান
৫১। চিতা বহ্নিমান – ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায়
৫২। মা- আনিসুল হক
৫৩। লাল নীল দীপাবলি – হুমায়ূন আজাদ
৫৪। কাছের মানুষ – সুচিত্রা ভট্টাচার্য
৫৫। মেমসাহেব – নিমাই ভট্টাচার্য
৫৬। সঞ্চিতা – কাজী নজরুল ইসলাম
৫৭। কাঁদো নদী কাঁদো -ওলালিউল্লাহ
৫৮। সবিনয় নিবেদন – বুদ্ধদেব গুহ
৫৯। তেইশ নাম্বার তৈলচিত্র- আলাউদ্দিন আল আজাদ
৬০। সারেং বউ – শহিদুল্লাহ কায়সার
৬১। সুর্য তুমি সাথি – আহমদ ছফা
৬২। সাত সাগরের মাঝি – ফররুখ আহমদ
৬৩। পদ্মা নদীর মাঝি – মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
৬৪। শ্রীকান্ত – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৬৫। খোয়াবনামা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
৬৬। প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে – শামসুর রাহমান
৬৭। বনলতা সেন – জীবনানন্দ দাশ
৬৮। সোনালি কাবিন – আল মাহমুদ
৬৯। রাখালি – জসিম উদ্দিন
৭০। মেঘনাদবধ কাব্য – মাইকেল মধুসূদন দত্ত
৭১। দৃষ্টিপাত-যাযাবর
৭২। জাহান্নাম হইতে বিদায় – শওকত ওসমান
৭৩। তিতাস একটি নদীর নাম – অদৈত মল্লবর্মন
৭৪। নন্দিত নরকে – হুমায়ূন আহমেদ
৭৫। আমি বিরাঙ্গনা বলছি – ডঃ নীলিমা ইব্রাহীম
৭৬। জমিদার দর্পন – মীর মশাররফ হোসেন
৭৭। সংশপ্তক – শহিদুল্লাহ কায়সার
৭৮। ফেলুদা সমগ্র -সত্যজিত রায়
৭৯। কলকাতার কাছেই – গজেন্দ্রকুমার মিত্র
৮০। হাজার চুরাশির মা – মহাশ্বেতা দেবী
৮১। পল্লীসমাজ – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৮২। রূপমঞ্জরী- নারায়ণ সান্যাল
৮৩। আগুন পাখি- হাসান আজিজুল হক
৮৪। বিমল মিত্র- সাহেব বিবি গোলাম
৮৫। গীতাঞ্জলি- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৮৬। অগ্নিবীণা – কাজী নজরুল ইসলাম
৮৭। ঝরা পালক – জীবনানন্দ দাশ
৮৮। মতিচুর- বেগম রোকেয়া
৮৯। আলালের ঘরের দুলাল – প্যারিচাঁদ মিত্র
৯০। শ্রীকান্ত- শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায়
৯১। বিলেতে সাড়ে সাতশ দিন- মুহাম্মদ আব্দুল হাই
৯২। আবদুল্লাহ – কাজী ইমদাদুল হক
৯৩। আরন্যক – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
৯৪। একাত্তরের দিনগুলি-জাহানারা ইমাম
৯৫। হাঁসুলি বাঁকের উপকথা – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়-
৯৬। প্রদোষ প্রাকৃতজন – শওকত আলী
৯৭। ক্রাচের কর্নেল – শাহাদুজ্জামান
৯৮। সঞ্চয়িতা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৯৯। উপনিবেশ – নারায়ন গঙ্গোপাধ্যায়
১০০। নুরজাহান- ইমদাদুল হক মিলন
এই তালিকার বাইরে কোন জনপ্রিয় বই থাকলে আমার মতামত কমেট বক্সে লিখুন। ধন্যবাদ ।
১। হাজার বছর ধরে- জহির রায়হান
২। চোখের বালি- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৩। চিলেকোঠার সেপাই – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
৪। দূরবীন – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
৫। পথের পাচালি- বিভূতিভূষণ
৬। নিষিদ্ধ লোবান- সৈয়দ সামছুল হক
৭।ট্রিলজি ( সেই সময়, প্রথম আলো, পুর্ব পশ্চিম) – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।
৮। সূর্য দীঘল বাড়ি – আবু ইসহাক
৯। গঙ্গা – সমরেশ বসু
১০। জীবন আমার বোন লেখক- মাহমুদুল হক
১১। মাইকেল মধ্যসুদন দত্ত – কৃষ্ণকুমারী
১২। সাতকাহন – সমরেশ মজুমদার
১৩। দীনবন্ধু মিত্র – নীল দর্পন
১৪। কড়ি দিয়ে কিনলাম – বিমল মিত্র
১৫। রক্তাক্ত প্রান্তর – মুনীর চৌধুরী
১৬। দুর্গেশ নন্দিনী – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৭। সুবচন নির্বসনে – আবদুল্লাহ আল মামুন
১৮। জননী — শওকত ওসমান
১৯। যে জলে আগুন জ্বলে – হেলাল হাফিজ
২০। রাজবন্দীর জবানবন্দী – কাজী নজরুল ইসলাম
২১। দেয়াল – হুমায়ূন আহমেদ
২২। গর্ভধারিণী – সমরেশ মজুমদার
২৩। লোটাকম্বল- সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
২৪। পুতুলনাচের ইতিকথা – মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
২৫। পথের দাবি – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
২৬। জোৎস্না ও জননীর গল্প- হুমায়ুন আহমেদ
২৭। গাভী বিত্তান্ত – আহমদ ছফা
২৮। ঝিলাম নদীর দেশ-বুলবুল সারওয়ার
২৯। দিপু নাম্বার টু – জাফর ইকবাল
৩০। অপরাজিত – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
৩১। কবি – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
৩২। শেষের কবিতা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৩৩। ছাড়পত্র – সুকান্ত ভট্টাচার্য
৩৪। ন হন্যতে – মৈত্রেয়ী দেবী
৩৫। শাপমোচন – ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায়
৩৬। নকশীকাঁথার মাঠ। – জসীমউদ্দীন
৩৭। ক্রিতদাসের হাসি -শওকত ওসমান
৩৮। বিষাদসিন্ধু – মীর মোশাররফ হোসেন
৩৯। শাম্ব – সমরেশ বসু
৪০। লাল সালু – সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ
৪১। রাইফেল রোটি আওরাত-আনোয়ার পাশা
৪২। হাঙর নদী গ্রেনেড – সেলিনা হোসেন
৪৩। চাঁদের অমাবস্যা – সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
৪৪। মৃত্যুক্ষুধা – কাজী নজরুল ইসলাম
৪৫। সুলতানার স্বপ্ন – বেগম রোকেয়া
৪৬। দেশে বিদেশে- সৈয়দ মুজতবা আলী
৪৭। মাধুকরী – বুদ্ধদেব গুহ
৪৮। প্রমথ চৌধুরী – তেল নুন লকড়ি
৪৯। ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইল -হুমায়ূন আজাদ
৫০। বরফ গলা নদী – জহির রায়হান
৫১। চিতা বহ্নিমান – ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায়
৫২। মা- আনিসুল হক
৫৩। লাল নীল দীপাবলি – হুমায়ূন আজাদ
৫৪। কাছের মানুষ – সুচিত্রা ভট্টাচার্য
৫৫। মেমসাহেব – নিমাই ভট্টাচার্য
৫৬। সঞ্চিতা – কাজী নজরুল ইসলাম
৫৭। কাঁদো নদী কাঁদো -ওলালিউল্লাহ
৫৮। সবিনয় নিবেদন – বুদ্ধদেব গুহ
৫৯। তেইশ নাম্বার তৈলচিত্র- আলাউদ্দিন আল আজাদ
৬০। সারেং বউ – শহিদুল্লাহ কায়সার
৬১। সুর্য তুমি সাথি – আহমদ ছফা
৬২। সাত সাগরের মাঝি – ফররুখ আহমদ
৬৩। পদ্মা নদীর মাঝি – মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
৬৪। শ্রীকান্ত – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৬৫। খোয়াবনামা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
৬৬। প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে – শামসুর রাহমান
৬৭। বনলতা সেন – জীবনানন্দ দাশ
৬৮। সোনালি কাবিন – আল মাহমুদ
৬৯। রাখালি – জসিম উদ্দিন
৭০। মেঘনাদবধ কাব্য – মাইকেল মধুসূদন দত্ত
৭১। দৃষ্টিপাত-যাযাবর
৭২। জাহান্নাম হইতে বিদায় – শওকত ওসমান
৭৩। তিতাস একটি নদীর নাম – অদৈত মল্লবর্মন
৭৪। নন্দিত নরকে – হুমায়ূন আহমেদ
৭৫। আমি বিরাঙ্গনা বলছি – ডঃ নীলিমা ইব্রাহীম
৭৬। জমিদার দর্পন – মীর মশাররফ হোসেন
৭৭। সংশপ্তক – শহিদুল্লাহ কায়সার
৭৮। ফেলুদা সমগ্র -সত্যজিত রায়
৭৯। কলকাতার কাছেই – গজেন্দ্রকুমার মিত্র
৮০। হাজার চুরাশির মা – মহাশ্বেতা দেবী
৮১। পল্লীসমাজ – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৮২। রূপমঞ্জরী- নারায়ণ সান্যাল
৮৩। আগুন পাখি- হাসান আজিজুল হক
৮৪। বিমল মিত্র- সাহেব বিবি গোলাম
৮৫। গীতাঞ্জলি- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৮৬। অগ্নিবীণা – কাজী নজরুল ইসলাম
৮৭। ঝরা পালক – জীবনানন্দ দাশ
৮৮। মতিচুর- বেগম রোকেয়া
৮৯। আলালের ঘরের দুলাল – প্যারিচাঁদ মিত্র
৯০। শ্রীকান্ত- শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায়
৯১। বিলেতে সাড়ে সাতশ দিন- মুহাম্মদ আব্দুল হাই
৯২। আবদুল্লাহ – কাজী ইমদাদুল হক
৯৩। আরন্যক – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
৯৪। একাত্তরের দিনগুলি-জাহানারা ইমাম
৯৫। হাঁসুলি বাঁকের উপকথা – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়-
৯৬। প্রদোষ প্রাকৃতজন – শওকত আলী
৯৭। ক্রাচের কর্নেল – শাহাদুজ্জামান
৯৮। সঞ্চয়িতা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৯৯। উপনিবেশ – নারায়ন গঙ্গোপাধ্যায়
১০০। নুরজাহান- ইমদাদুল হক মিলন
এই তালিকার বাইরে কোন জনপ্রিয় বই থাকলে আমার মতামত কমেট বক্সে লিখুন। ধন্যবাদ ।
0 Comments: